Tuesday, March 31, 2015

ইন্টারনেটে আয়ের সহজ মাধ্যম দেখেনিন আপনিও পারবেন

আজকে আমি আপনাদের সাথে যেই ইনকাম মেথড টা শেয়ার করব সেটি হলো ইউ আর এল শর্ট করে ইনকাম করা। 

আপনারা সবাই হয়তো এডিএফ.এলওয়াই  এর নাম শুনেছেন। আমি যেই সাইটটি শেয়ার করব সেটি এডিএফ.এলওয়াই এর মতই কিন্তু এই সাইটটিতে এডিএফ.এলওয়াই এর থেকে বেশি ফিচার রয়েছে যার মাধ্যমে আপনার ইনকাম অনেক বাড়াতে পারবেন :-)  । সাইট টি দেখতে এই খানে ক্লিক করুন  
আমি এই সাইট থেকে পেমেন্ট পেয়েছি তাই এটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি... আমার পেমেন্ট প্রূফ- ড্রপবক্স লিংক  
এই সাইটটির সুবিধা:-
১) এটি পেমেন্ট নেবার সময় কোনো রকমের হয়রানির শিকার হতে হয় না
২) অন্য সাইট এর তুলনায় বেশি ফিচার রয়েছে. এতে করে ইনকাম এর পরিম বৃদ্ধি পায়
৩) এস এস এল সার্টিফাইড সাইট তাই বিশ্বাস করা যায়
৪) এডিএফ.এলওয়াই এর লিংক শেয়ার করার সময়  যে রকম ফেইসবুক এবং twitter এ প্রবলেম করে এই সাইট এর লিংক শেয়ার করার সময় ওই রকম এর কোনো প্রবলেম করে না
এই সাইটটির অসুবিধা:-
১) এই সাইট এর ক্লিক রেট একটু কম.
পরিশেষে আমি এতটুকু বলতে পারি যে এরা ১০০% পেমেন্ট দেয়. তাই পেমেন্ট নিয়ে কোনো চিন্তা করতে হবে না তাই নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারবেন।

গ্রাফিক রিভারের ১০টি হট সেলিং আইটেম-গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের আয়ের বিশাল ক্ষেত্র

অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসাবে এনভাটোর অবস্থান বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় ও শক্তিসালী অবস্থানে রয়েছে। গ্রাফিক রিভার এনভাটোর একটি বিশেষ মার্কেটপ্লেস যেখানে মূলতঃ গ্রাফিক ডিজাইন এলিমেন্ট ক্রয়-বিক্রয় হয়।
গ্রাফিক্সের কোয়ালিটি, ডিজাইনারদের ক্রমবর্ধমান আর্নিংস সিস্টেম, পেমেন্টের নির্ভরযোগ্যতা ইত্যাদি কারনে বায়ার ও ফ্রিল্যান্সারদের কাছে অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য মার্কেটপ্লেস হিসাবে গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে। একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনার এ মার্কেটপ্লেস থেকে আয় করতে পারে হাজার হাজার ডলার।
অনেকেরেই গ্রাফিক রিভারে ডিজাইন জমা দিয়ে আয় করার তথ্য/পদ্ধতি সম্পর্কে জানা রয়েছে। কিন্তু আপনি জানেন কি, বর্তমানে গ্রাফিক রিভারের হট সেলিং আইটেমগুলো কি কি?
শেয়ার করছি গ্রাফিক রিভারের ১০টি হট সেলিং আইটেম।
১. স্যোসাল মিডিয়াঃ সারা বিশ্বে স্যোসাল মিডিয়া বর্তমানে একটি হটট্রেন্ড। ফেসবুক, টুইটার নিয়ে তোলপাড়। প্রয়োজন হয়ে পড়ছে এ সম্পর্কিত ডিজাইন। স্যোসাল মিডিয়া বাটন, আইকন ইত্যাদির তাই বড় কদর! নিচের স্ক্রিণশটটি দেখুন অথবা গ্রাফিক রিভার সার্চ বক্সে Social media লিখে সার্চ দিন. দেখুন অধিকাংশ ডিজাইন ৫০ থেকে কয়েক হাজার বার পর্যন্ত সেল হয়েছে।
২. ফেসবুক টাইমলাইন কভারঃ
স্যোসাল মিডিয়ারই একটি এলিমেন্ট। সবাই চায় তার একটি দৃষ্টিনন্দন টাইমলাইন কভার হোক। এজন্য পার্সোনাল, বিজনেস, কর্পোরেটসহ অসংখ্য ক্ষেত্রে প্রফেশনালমানের টাইমলাইন কভার ডিজাইনের চাহিদা বাড়ছে। নিচের স্ক্রিণশটটি দেখুন, বিক্রয়ের ভলিউম দেখেই অনুমান করুন-ফেসবুক টাইমলাইন কভারের চাহিদা!!
৩. বিজনেস কার্ডঃ
সবাই চায় তার একটি আইডেন্টি। মাত্র ৪/৫ ডলারে যদি পেয়ে যায় আই ক্যাচিং বিজনেস কার্ড, তবে সেটাইতো বেটার। ফলে প্রফেশনাল কোয়ালিটির একটি বিজনেস কার্ড একবার এপ্রুভ হলেই সেল বাড়তে থাকে হুড় হুড় করে। Business  card লিখে সার্চ দিন গ্রাফিক রিভারে; আইডিয়া পেয়ে যাবেন।
৪. বাটনঃ গ্রাফিক রিভারের হট সেলিং আইটেমের মধ্যে বাটন অন্যতম। এটি ১০ বার থেকে শুরু করে ৩০০০+ সেল হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। তো তৈরি করা শুরু করে দিন নয়ন জুড়ানো সব বাটন। জমা দিন গ্রাফিক রিভারে। আপনি ঘুমিয়ে থাকবেন আর আপনার একাউন্টে জমতে থাকবে $$$, সত্যি অভাবনীয়।
৫. ফটোশপ অ্যাকশনঃ গ্রাফিক রিভারের সর্বাধিক বিক্রয়ের তালিকায় রয়েছে ফটোশপ অ্যাকশন। একটি প্রিমিয়াম কোয়ালিটির অ্যাকশন তৈরি করে একজন অ্যাকশন ডিজাইনার এ পর্যন্ত আয় করেছে প্রায় ৭০০০ ডলার । এখানে ক্লিক করে দেখুন অ্যাকশনটির ধরন আর সেলের পরিমান।
৬. আইকনঃ ফটোশপ আইকন এমন একটি আইটেম যা্র সেল হয় না, এমনটি খুবই কম। অর্থাৎ, এপ্রুভ হলেই সেল!! নিচের স্ক্রিণশটটি দেখুন-
৭. ব্রশিউরঃ গ্রাফিক রিভারের হট সেলিং আইটেমের মধ্যে ব্রশিউর একটি। ৩০০০+ পর্যন্ত সেল হওয়ার রেকর্ড রয়েছে এটি।
৮. ব্যানারঃ ওয়েব ব্যানারের চাহিদা শুধুমাত্র গ্রাফিক রিভারে নয়; ফ্রিল্যান্সিং সাইট ওডেস্ক/ইল্যান্সেও রয়েছে এ সম্পর্কিত প্রচুর কাজ।
৯. স্টিকারঃ ৯৯% সেল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এমনি একটি আইটেম স্টিকার। কোয়ালিটি স্টিকার ডিজাইন করতে পারলে সেলের পরিমান বাড়তে পারে ৫০ বার থেকে ৩০০০ এর অধিক পরিমান।
১০. টেবিলঃ গ্রাফিক রিভারের সর্বশেষ হট আইটেম প্রাইসিং টেবিলের চাহিদাও প্রচুর।
উপরের ১০টি হট আইটেমে যদি আপনি কাজ করতে চান-তাহলে আনুমানিক কেমন ইনকাম হতে পারে-আসুন একটু ক্যালকুলেট করি।
ধরুন, প্রতিটি আইটেমে আপনার গড়ে ১০টি ডিজাইন এপ্রুভ হল, এবং প্রতিটি ডিজাইন গড়ে এক মাসে ২০ বার সেল হল (গড়ে বলছি, কোনটি ৫০, কোনটি ২০০ আবার কোনটি ৫ বার হতে পারে), তাহলে সে ১০০টি ডিজাইনে (এপ্রুভড) সর্বমোট ২০০০ বার সেল হল। প্রতিটি ডিজাইনের মূল্য যদি ধরা হয় গড়ে ৪ ডলার, আপনি পাবেন ২ ডলার। অর্থাৎ, আপনার প্রতি মাসের ইনকাম হবে ৪০০০ ডলার।
ভাবছেন, বলা যত সহজ, করা তত কঠিন!! হুম, তবে নীচের গাইডলাইন/টিপস্ ফলো করলে অাপনি শতভাগ সফল হবেন ইনশাল্লাহ এটা বলতে পারি। মুশকিল হল-গাইডলাইন ফলো করাটাই কঠিন, তবে যারা ডিটারমাইন তারাই লুফে নিতে পারে সফলতার চাবি।
১. প্রথমেই শিখতে হবে ভালমত। কিভাবে শিখবেন, ভিডিও টিউটোরিয়াল, বই, ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ইত্যাদি। শেখার পূর্বে যাচাই করে নিন-লার্নিং প্রজেক্টগুলো গ্রাফিক রিভারের ডিজাইন কোয়ালিটির অুনরুপ কিনা।
২. ভালমত শিখলেন-এরপর গ্রাফিক রিভারের এপ্রুভকৃত ডিজাইনগুলো নিজে নিজে প্র্যাকটিস করে চেষ্টা করুন অনুরুপ ডিজাইন তৈরি করতে। এছারা, বিহ্যান্সের ডিজাইনগুলো দেখেও ডিজাইনের আইডিয়া নিয়ে অনুরুপ ডিজাইন করার চেষ্টা করুন।
৩. গ্রাফিক রিভারে ডিজাইন এপ্রুভ হওয়ার পূর্বশর্ত হচ্ছে, ইউনিক ও ক্রিয়েটিভ ডিজাইন। ইউনিক ও ক্রিয়েটিভিটি তখনিই আসবে যখন আপনি বেশি বেশি প্র্যাকটিস করবেন (পরিক্ষিত)
৪. আপনার তৈরিকৃত ডিজাইন বিভিন্ন ডিজাইন গ্রুপ, বিহ্যান্স, ফ্লিকার, ডেভিয়েনআর্ট, ফেসবুক ইত্যাদিতে শেয়ার করুন এবং সবার মতামত নিন।
৫. সর্বোপরি, আপনার আত্ববিশ্বাস, দৃঢ়তা, লেগে থাকা সফলতার চূড়ান্ত সোপানে নিয়ে যাবে এ প্রত্যয় ব্যক্ত করে রাখছি।
আর হ্যাঁ, একটি কথা কখনোই ভুলবেন না কিন্তু, মহান আল্লাহতালাই একমাত্র রিজিকদাতা। আল্লাহপাকের সাহায্য ছারা আপনার কোন প্রচেষ্টাই সফল হবে না। অতএব, যে কোন কাজের শুরুতে তার সাহায্য প্রার্থনা করে শুরু করুন।



১০০% নিশ্চয়তা] অনলাইনে আয় করুন PPD পে পার ডাউনলোড থেকে – আমার ৫০০ ডলারেরও বেশী আয়ের অভিজ্ঞতা থেকে!

পিপিডি হচ্ছে ফাইল শেয়ারিং এর মাধ্যমে আয়ের উপায়। আপনি ফাইল বিভিন্ন আপলোড করে ফোরামগুলোতে শেয়ার করলে সেটা যত বেশীবার ডাউনলোড হবে, তত বেশী আয়। ব্যাপারটা নতুন কিছুনা। তবে বছর পাঁচেক আগের হটফাইল, ফাইলসনিক, ফাইলসার্ভ, র‍্যাপিডশেয়ার থেকে মাসে ১০০-২০০ ডলার আয়ের সেই যুগ নেই। আফসোস...ব্যাঙের ছাতার মত ভূয়া ফাইলহোস্ট এর প্রতারণার কারণে অনেককে হাল ছেড়ে দিতে দেখেছি। তাই আমার ৫০০ ডলারের বেশী আয়ের অভিজ্ঞতা (স্ক্রিনশট দ্রষ্টব্য) থেকে এই পোস্ট লেখা। আর নয় হতাশা কারণ আমি যদি পারি, আপনিও পারবেন! আসুন শুরু করা যাকঃ
# কেন পিপিডি?
১। কোন বিনিয়োগের দরকার নেই। যেদিন থেকে শুরু করবেন, সেদিন থেকেই আয়।
২। খুব বেশী বা নিয়মিত সময় না দিলেও চলবে। আপনি ব্যস্ত মানুষ হলে পিপিডি হতে পারে আপনার আয়ের মোক্ষম উপায়।
৩। শেয়ার করা ফাইল যতদিন ডাউনলোডের জন্য টিকে থাকবে, ততদিন আয়ও আসতে থাকবে। অনেকটা টাকার গাছ লাগানো টাইপ!
# পিপিডি থেকে আয়ের ৪ টিপসঃ
১। এমন ফাইল আপলোডের জন্য বেছে নিন যেগুলার চাহিদা বেশী। জনপ্রিয় মুভি, সফটওয়্যার ইত্যাদি দিয়ে শুরু করতে পারেন।
২। ফাইলহোস্ট বেছে নিবেন কিছু জিনিষ যাচাই-বাছাই করে। পুরাতন ফাইলহোস্ট যারা অনেকদিন ধরে পেমেন্ট দিয়ে আসছে তাদের সাথে কাজ করাটা কম ঝুঁকিপূর্ণ। স্ক্যাম সাইটের হাই রেটের লোভে পড়ে সেখানে সময় দিয়ে আখেরে যদি পেমেন্টই না পান তাহলে পুরাই লস! ডাউনলোড পাগলারা সব সুবিধা ফ্রি -তে চায়। তাদেরকে খুশি করতে পারলে, আপনিও খুশি থাকবেন। আমি ফাইলহোস্ট হিসেবে হিউজফাইলস-কে বেছে নিয়েছিলাম কারণ ওরা ফ্রি ইউজারদেরকে ফাইলসাইজ লিমিট, আইপি লিমিট, স্পিড ক্যাপ করে কিংবা রিজিউম নিয়ে ক্যাচাল করে প্রিমিয়াম একাউন্ট কেনার জন্য বাধ্য করেনা। হিউজফাইলস নিয়ে বিস্তারিত জানতে পড়ে নিতে পারেন গতবছরে লেখা এই টিউনটি
৩। শুরুতে ধৈর্য রাখাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ধীরে ধীরে নিজেকে জনপ্রিয় করে তুলুন - ডাউনলোড সংখ্যা ক্রমেই বাড়বে, সাথে আপনার আয়ও!
৪। USA, UK থেকে ডাউনলোডার টার্গেট করুন। বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান ডাউনলোডে ২ ডলার আসবে, ঐ দুইটা দেশ থেকে আসবে ২৫ ডলার! পার্থক্যটা বিশাল বুঝতেই পারছেন। ঐসব দেশ থেকে ডাউনলোডার পেতে ফাইল শেয়ার করুন warezbb এর মত বিদেশী ইন্টারন্যাশনাল ফোরামে। খুঁজলে এইধরনের আরও অনেক ফোরাম পাবেন। আমার পরামর্শ একাধিক ফোরামে নিয়মিত ফাইল শেয়ার করে নিজের একটা ব্র্যান্ড দাঁড়া করানো। একবার জনপ্রিয়তা পেয়ে গেলে আর পেছনে তাকাতে হবেনা - কসম!
তো... শুরু হয়ে যাক?

৫০-১০০ $ আর্ন করুন প্রতি মাসে এডএফলি দিয়ে !!

পোস্টের টাইটেল দেখে হয়তো বুঝে গেছেন যে, আজ কি বিষয়ে আলোচনা করা হবে। হ্যা আপনারা ঠিক ই ভেবেছেন।
আজ আমি অনলাইনে কিভাবে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন তার একটি কার্যকরি উপায় আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।
earn money online
আগেই বলে রাখি, আমি এইখানে যে Method টির কথা বলবো এইটা কোন PTC বা SCAM সাইট নয়।
এটি হচ্ছে লিঙ্ক শর্ট করে টাকা আর্ন করার একটা বিস্বস্ত সাইট।

সাইটটির নাম হচ্ছে এডএফলি

এই সাইটটিতে আপনি যে কোন লিঙ্ক Shrink/শর্ট  করতে পারবেন। এই শর্ট লিঙ্ক এবার আপনি যে কোন জায়গায় শেয়ার করুন। এবার এই লিঙ্ক এ কোন ভিসিটর ক্লিক করলে তাকে ৫মিনিটের একটা এড দেখাবে এবং Skip Add এ ক্লিক করতে বলবে।
আর যখন একজন ভিসিটর আপনার লিঙ্ক এ ক্লিক করে Skip Add করবে তখন ই আপনি টাকা আর্ন করতে পারবেন। এছাড়া আরও অনেক Tools আছে যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই প্রতি মাসে ৫০-১০০$ ইনকাম করতে পারবেন। যাদের ব্লগ সাইট আছে তাদের আর্ন করার সুযোগ আরও বেশি।
আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এডএফলি এর পেমেন্ট মেথড Payza সার্পোট করে।
পোস্টে এইভাবে আপনার অনেকে নাও বুঝতে পারেন। সমস্যা নাই, আপনাদের জন্য ভিডিও টিউটোরিয়াল দেওয়া আছে। ওইখানে কিভাবে কি করবেন বিস্তারিত সব দেওয়া আছে।

প্রথমে রেজিস্টার করুন এখানে

এবার ভিডিও টিউটোরিয়াল গুলো দেখে নিন।
আর হ্যা এই ভিডিও টিউটোরিয়াল গুলো লাজুক ভাইয়ের। তাই টিউটোরিয়াল গুলোর সকল ক্রেডিট লাজুক ভাইয়ের প্রাপ্য।

ভিডিও পার্ট ১

ভিডিও পার্ট২

ভিডিও-১ ডাইরেক্ট ডাউনলোড করুন এখান থেকে
ভিডিও-২ ডাইরেক্ট ডাউনলোড করুন এখান থেকে
এই ভিডিও গুলোতে বিস্তারিত সব দেওয়া আছে এবং কিভাবে আপনি আপনার ব্লগের মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা আর্ন করতে পারবেন তার কিছু টিপস দেওয়া আছে। পরবর্তি পোস্টে দেখাবো কিভাবে এডএফলি কে হ্যাক করে দৈনিক ২০$ আর্ন করা যায়।

কেন নতুনদের জন্য Fiverr ভালো ??

সবাইকে সুভেচ্ছা জানিয়ে আমার আজকের টিউন শুরু করছি।
অনেকসময়ই দেখা যায় নতুন যারা অনলাইন এ ক্যারিয়ার গড়তে চাচ্ছেন তার কাজ পান না। তাদের জন্য Fiverr একটি ভালো সমাধান। আপনি Fiverr এ খুব সহজে কাজ পেতে পারেন। ফিভারার এ কাজ প্রোফাইল কিভাবে তৈরি করবেন আর কিভাবে গিগ তৈরি করবেন সে সম্পর্কে অনেক টিউন আছে। তাই আমি ওই দিকে আর যাচ্ছি না।
ফিভারর এর মুল ব্যাপার হচ্ছে আপনি আপনার কাজ টি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করবেন। বায়ার এর পছন্দ হলে আপনাকে অডার করবে। অডার করার সাথে সাথে বায়ার এর অ্যাকাউন্ট থেকে $ ফিভারার এ জমা হবে। তাহলে দেখা যাচ্ছে এখানে কোন রিস্ক নাই। এরপর কাজ জমা দেবার পড়ে বায়ার আপনার কাজ আপ্প্রভ করবে। আপ্প্রভ হলে আপনার অ্যাকাউন্ট এ $ জমা হবে। তবে সেটা পেন্ডিং থাকবে। ১৫ দিন পড়ে আপনি সেটা তুলতে পারবেন।
আবার নতুন রা বায়ার দের সাথে কিভাবে কন্টাক্ট করবে সেটা বুজতে পারে না। এর জন্য ফিভারার ভালো। কারন ফিভারার এ আপনাকে বায়ার এর সাথে স্কাইপে তে কথা বলা লাগবে না। শুধু মেসেজ এর মাধ্যমে কন্টাক্ট করতে হবে।
অনেকে বলতে পারেন মাত্র ৫ ডলার এ কি কাজ করব?
আসলে ৫ ডলার কে ৫০০ ডলার বানান কোন ব্যাপার না। উদাহরন হিসাবে লোগো তৈরির এই গিগ টা দেখেন।


 

এখানে রিভিউ 8139। মানে ফিডব্যাক। তাহলে কতবার গিগ তা সেল হয়েছে।
আবার যে এটা সুধু ৫ ডলার এ সেল হয়েছে তা না। নিচে দেখুন এক্সট্রা গিগ যোগ করা আছে। ২ দিন এর মাঝে ডেলিভারি দেবার জন্য ২০ ডলার। মানে টোটাল ২৫ ডলার। এইভাবে একটা গিগ থেকে আপনার ইচ্ছা মত ডলার পেতে পারেন। তবে প্রথম ১০ তা গিগ সেল হবার পরেই আপনি এক্সট্রা গিগ যোগ করতে পারবেন।


আবার ফিভারার এ নতুন একটা ব্যাপার যোগ হয়েছে। নাম Custom Offer.  এর মাধ্যমে আপনি ৫ থেকে ৫০০ ডলার পর্যন্ত বায়ার এর কাছ থেকে দাবি করতে পারবেন।
 আবার ফিভারার এ নতুন একটা ব্যাপার যোগ হয়েছে। নাম Custom Offer.  এর মাধ্যমে আপনি ৫ থেকে ৫০০ ডলার পর্যন্ত বায়ার এর কাছ থেকে দাবি করতে পারবেন।

!!বিপদ ব্লগিং করে ক্যারিয়ার গড়ার বিপদ !! সকল নতুন ব্লগারদের জন্য !!


আমি ব্লগিং এ নতুন । আনলিমিটেড ব্যন্ডউইথ সহ একটা ডোমেইন নিয়েছি বাংলাদেশী একটি প্রতিষ্ঠান থেকে । ধরুন আপনি একটা ব্লগ করলেন // আপনার সাইটের নাম ধরুন EXAMPLE . COM    / আপনার ব্লগটা আপনার  অবিরত খাটুনিতে  জনপ্রিয় হয়ে গেলো । অবশেষে আপনি সোনার হরিনের দেখা পেলেন । অর্থাৎ অ্যাডসেন্স / লোকাল অ্যাড ব্যবহার করে  মাসে মোটামুটি ২০থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে থাকলেন  // এমন সময়  দেখা গেলো  আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে আপনার সাইট   EXAMPLE . COM  কিনেছিলেন সেই প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবসা গুটিয়ে চলে গেলো  ।।

তখন কি ঘটবে ?
১) আপনার সাইট সাথে সাথে বন্ধ হয়ে যাবে  ? অর্থাৎ  ইন্টারনেট থেকে আপনার সাইট অদৃশ্য হয়ে যাবে ?
২) যদি আপনার সাইটকে ইন্টারনেটে সার্চ করে তখন আর না পাওয়া যায় তবে কি করবেন   ৴৴   কিভাবে সাথে সাথে  // ০১ থেকে ০২ দিনের ভিতর সাইটটিকে সচল একটি সার্ভার বা কোম্পানীতে ট্রান্সফার করে অনলাইনে দৃশ্যমান করবেন   ৴৴
কোন উপায় কি আছে \\ নাকি তখন ওই নামের ডোমেইন আর পাওয়া যাবেনা \\ ফলে পুরাতন  সাইট  EXAMPLE . COM  বাদ দিয়ে  নতুন নামে ডোমেইন কিনে সবকিছু নতুন করে শুরু করতে হবে    ৴৴
আমি চাই ব্লগিং আজীবনের জন্য চালিয়ে যেতে ।। অর্থাৎ আমি চাই একটা ওয়েব সাইট কথার কথা    TECHTUNES.COM.BD    বানালাম এবং এই সাইটটি আরো ৫০ বছর চালাবো । ।  এখন এই ৫০ বছরের ভিতর যদি এর  হোস্টিং কোম্পানী ৫০ বার কোম্পানী বন্ধ করে চলে যায় তবে এক মূহুর্তের  জন্য এটি অনলাইনের দুনিয়া থেকে হারাবেনা এরকম কোন ব্যবস্থা আছে কি ।।
ভিপিএস হোস্টিং //শেয়ারড হোস্টিং \\  ডেডিকেটেড সার্ভার যেটাতেই থাকুক আমার সাইট সে অনুযায়ী সমাধান দেবেন অভিজ্ঞ টেকি ভাইয়েরা প্লিজ , প্লিজ , প্লিজ , হেল্প মি
আমার এ পোষ্টটি হয়তো মূর্খ বা পাগলের মত হয়ে গেলো ।। এ পর্যন্ত টেকটিউনস  বা নেটে সার্চ  করে এ প্রশ্নের কোন সদুত্তর পাইনি যে কিভাবে একটা ব্লগ লাইফ গ্যারান্টি হিসেবে  চালাবো ।। আমি চাকুরিজীবি ।। চাকুরীতে মধ্যবিত্তের চলবার ভালো বেতন থাকা সত্তেও আমি চাই আমার বিকাল এর পরের সময়টুকু অনলাইনের ঝলমলে দুনিয়ায় ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে থাকতে ।।  বর্তমানে ওডেস্ক এ টুকটাক এসইও এর কাজ করছি  \ তবে ওডেস্ক এর এসইও আস্তে আস্তে বাদ দিয়ে পুরোদস্তুর টেকটিউনস বা সামহোয়ার ইন ব্লগ এর মত কোন ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা হতে ।। এর জন্য যদি ০৫ বছর ফাউ শুধু হোস্টিং ফি দিতে হয় তবুও রাজি ।। কারন ব্লগিং সম্পূর্ন স্বাধীন ।। কিন্তু ওডেস্ক ছেড়ে ব্লগিং এ সম্পূর্ন রূপে মনোনিবেশ করতে পারছিনা এ কারনে যে ব্লগিং এর গ্যারান্টি  কোথায় ।। হোস্টিং কোম্পানি যদি বিনা নোটিশে পালিয়ে যায় তখন কি হবে ।। তখনকি আমাকে অন্য নামে নতুন ডোমেইন কিনে নতুন করে শুরু করতে হবে  ।।  আমার তৈরিকৃত    TECHTUNES.COM.BD   নামের ব্লগটা কি হোস্টিং কোম্পানি পালানোর  সাথে সাথে অনলাইনে  আবার সেই একই নামে দাড় করাতে পারবো ।। নাকি আমার  TECHTUNES.COM.BD  নামের সাইট বাতিল করে নতুন করে অন্য কোন নামে ডোমেইন কিনতে হবে  ।।
কোন উপায় থাকলে বলুন ।। আমাকে   টিজ করে লজ্জা দেবেননা  ভাইয়েরা ।।  হেল্প করুন ।। হয়তো আমার এ প্রশ্নের সঠিক উত্তর অনেক আগ্রহী ব্লগারদের প্রশ্নও হতে পারে ।। অভিজ্ঞ টিউনাররা কমেন্টে আমাদের কে উত্তর দিন । ধন্যবাদ
বিঃ দ্রঃ   TECHTUNES.COM.BD  নামটা  এখানে উত্তরদাতাদের বোঝবার সুবিধার্থ ব্যবহার করেছি । এজন্য টেকটিউন্স এর অ্যাডমিনের কাছে আমি আন্তরিভাবে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী ।

ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করুন। এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য খুবই গুরত্বপূর্ণ।

আমরা ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় খুজার জ্ন্য গুগল মামার সাহায্য নেই।কিভাবে আয় করা যায় ইত্যাদি ধরনের কিওয়ার্ড দিয়ে।
গুগল মামা হাজার হাজার ওয়েব সাইট আপনার সামনে হাজির করে। যেটা দেখলে আপনার মাথা নষ্ট হয়ে যায়। এটা কিভাবে সম্ভব। আসলে সব কিছুই সম্ভব যদি আপনি সঠিক গাইড পান।অনলাইন থেকে আয় করার অনেকগুলো পন্থা আছে আজ আমি আপনাদের সাথে ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করব। ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে যেটা বলব যদি আপনি ফল করতে পারেন ইনশাল্লাহ আপনি অনেক কিছু করতে পারবেন।

আপনি কিভাবে আয় করতে পারেন
আপনি যদি কোন মার্কেট প্লেস ছাড়া আয় করতে চান? তাহলে আপনার একটা ওয়েব সাইট থাকতে হবে। ওই ওয়েব সাইটে ভালমানের আর্টিকেল পোষ্ট, ট্রাফিক সোর্স ইত্যাদি অনেক ধরনের শর্ত থাকতে হবে যদি আপনি ইনকাম করতে চান।যদি আপনার কোন ওয়েবসাইট না থাকে এবং আপনি এফিলিয়েট পন্য বিক্রয় করেও আয় করতে পারেন। আর এ জন্য ফেসবুক হচ্ছে আপনার কাস্টমার পাওয়ার সবচেয়ে ভাল মাধ্যম।
কিভাবে কাজ করবেন
১। আপনি একটি ফেসবুক একাউন্ট খুলুন।
২। ফ্রেন্ড তৈরী করুন।
৩। পেজ তৈরী করুন।
৪। গ্রুপ তৈরী করুন এবং আপনার প্রডাক্ট রিলেটেড গ্রুফে জয়েন্ট করুন।
এগুলো করে আপনার লাভ কি?
ধরুন আপনার একটি ফেসবুক একাউন্ট আছে। সেখানে ৫০০০ হাজার ফ্রেন্ড আছে। এখন আপনি একটি পেজ তৈরী করলেন। আপনার পেজটায় ৫০ হাজার লাইক বাড়ান। এখন যদি আপনার কোন প্রডাক্ট এর লিংক এখানে শেয়ার করেন তাহলে দেখবেন খুব সহজে আপনার কাস্টমারের হাতে প্রডাক্ট ইনফরমেশন চলে যাবে। আর প্রডাক্ট সেল মানে আপনার ইনকাম শুরু হয়ে গেল। আপনি যদি ফেসবুক মার্কেট ভালভাবে শিখতে পারেন। তাহলে বাংলাদেশী যে কোন কোম্পানীর প্রডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে পারেন। এখন বাংলাদেশেও অনেক এফিলিয়েট কোম্পানি গড়ে উঠছে। আপনিও হউন একজন অনলাইন মার্কেটার।
ফেসবুক কেস স্টাডি ২টা ফ্রি ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন
তারপর যদি মনে করুন আপনার এডভান্স কিছু শেখার প্রয়োজন তাহলে আমাদের ভিডিও গুলো কিনতে পারেন। অর্ডার করার সময় ৫০০ টাকা ডিসকাউন্ট পাওয়ার ওই বক্সে  sahabul লিখুন ।

Latest News

যারা Odesk শিখতে আগ্রহী তারা বই টা ডাউনলো দিয়ে নিন। Odesk Bangla Odesk Bangla Tutorial বুক!!১০০০% Odesk শিখতে পারবেন ও Success হতে পারবেন। না নিলে চরম চরম চরম মিস করবেন।