১। কোন বিনিয়োগের দরকার নেই। যেদিন থেকে শুরু করবেন, সেদিন থেকেই আয়।
২। খুব বেশী বা নিয়মিত সময় না দিলেও চলবে। আপনি ব্যস্ত মানুষ হলে পিপিডি হতে পারে আপনার আয়ের মোক্ষম উপায়।
৩। শেয়ার করা ফাইল যতদিন ডাউনলোডের জন্য টিকে থাকবে, ততদিন আয়ও আসতে থাকবে। অনেকটা টাকার গাছ লাগানো টাইপ!
# পিপিডি থেকে আয়ের ৪ টিপসঃ
১। এমন ফাইল আপলোডের জন্য বেছে নিন যেগুলার চাহিদা বেশী। জনপ্রিয় মুভি, সফটওয়্যার ইত্যাদি দিয়ে শুরু করতে পারেন।
২। ফাইলহোস্ট বেছে নিবেন কিছু জিনিষ যাচাই-বাছাই করে। পুরাতন ফাইলহোস্ট যারা অনেকদিন ধরে পেমেন্ট দিয়ে আসছে তাদের সাথে কাজ করাটা কম ঝুঁকিপূর্ণ। স্ক্যাম সাইটের হাই রেটের লোভে পড়ে সেখানে সময় দিয়ে আখেরে যদি পেমেন্টই না পান তাহলে পুরাই লস! ডাউনলোড পাগলারা সব সুবিধা ফ্রি -তে চায়। তাদেরকে খুশি করতে পারলে, আপনিও খুশি থাকবেন। আমি ফাইলহোস্ট হিসেবে হিউজফাইলস-কে বেছে নিয়েছিলাম কারণ ওরা ফ্রি ইউজারদেরকে ফাইলসাইজ লিমিট, আইপি লিমিট, স্পিড ক্যাপ করে কিংবা রিজিউম নিয়ে ক্যাচাল করে প্রিমিয়াম একাউন্ট কেনার জন্য বাধ্য করেনা। হিউজফাইলস নিয়ে বিস্তারিত জানতে পড়ে নিতে পারেন গতবছরে লেখা এই টিউনটি
৩। শুরুতে ধৈর্য রাখাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ধীরে ধীরে নিজেকে জনপ্রিয় করে তুলুন - ডাউনলোড সংখ্যা ক্রমেই বাড়বে, সাথে আপনার আয়ও!
৪। USA, UK থেকে ডাউনলোডার টার্গেট করুন। বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান ডাউনলোডে ২ ডলার আসবে, ঐ দুইটা দেশ থেকে আসবে ২৫ ডলার! পার্থক্যটা বিশাল বুঝতেই পারছেন। ঐসব দেশ থেকে ডাউনলোডার পেতে ফাইল শেয়ার করুন warezbb এর মত বিদেশী ইন্টারন্যাশনাল ফোরামে। খুঁজলে এইধরনের আরও অনেক ফোরাম পাবেন। আমার পরামর্শ একাধিক ফোরামে নিয়মিত ফাইল শেয়ার করে নিজের একটা ব্র্যান্ড দাঁড়া করানো। একবার জনপ্রিয়তা পেয়ে গেলে আর পেছনে তাকাতে হবেনা - কসম!
তো... শুরু হয়ে যাক?
0 comments:
Post a Comment